এক বাটি দই দূর করবে আপনার মনের বিষণ্ণতা !
বং হেলথ খবর : করোনাভাইরাসের এই সংকটময় মুহূর্তে কমবেশি সবাই চোখে অন্ধকার দেখেছেন। গৃহবন্দী জীবনে মনে জমে যাচ্ছে হতাশা। তবে চাইলে মুহূর্তে মন খারাপ কিছুটা ভালো করা যাবে। এক বাটি দই মন ভালো করার কারণ হতে পারে। এজন্য অন্যকিছুর দরকারও নেই। ভাবছেন, দইয়ের সঙ্গে মন খারাপের কী সম্পর্ক? তাহলে শুনুন, চকোলেটের মতো দই খেলেও মন ভালো হয়।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, মন খারাপ কাটাতে একবাটি দই বেশ কার্যকর। মন খারাপের সময় একবাটি দই খেলে দেখবেন মন খারাপ দূর হতে শুরু করেছে। মনের ভেতরে থাকা নানারকম দুঃখ তো দূর হবেই, একইসঙ্গে মস্তিষ্কে বেশ কিছু রাসায়নিকের ক্ষরণের ফলে নিমেষে মন ভালো হয়ে যাবে।
গবেষকরা দেখেছেন, দইয়ে উপস্থিত ল্যাক্টোব্যাসিলাস, সহজ কথায় উপকারী ব্যাকটেরিয়া শরীরে থাকা মাইক্রোবায়োমের চরিত্র বদলে দেয়। ফলে ডিপ্রেশন বা অবসাদ দূর হয়।
অনেকে মনে করেন, রাতে দই খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নয়। সত্যি কি তাই? সাধারণত রাতের বেলা দই খেলে শরীরের তেমন কোনো ক্ষতি হয় না। যাদের একটুতেই ঠাণ্ডা লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাদের সন্ধ্যার পর দই না খাওয়াই ভালো। কারণ দই খেলে শরীরে মিউকাস জমতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই সর্দি-কাশির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। কিন্তু রাতে দই খেলে শরীরের খুব বেশি ক্ষতি হয়ে যাবে এমনটা ভাবা ঠিক নয়।
দিনের বেলা শুধু দই খাওয়া যেতেই পারে, কিন্তু যদি রাতে দই খাওয়ার ইচ্ছে হয়, তবে দইয়ের সঙ্গে অল্প চিনি বা গোলমরিচ মিশিয়ে তারপর খেতে হবে। এতে হজম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হবে। ফলে গ্যাস্ট্রিকের ভয় কমবে।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, মন খারাপ কাটাতে একবাটি দই বেশ কার্যকর। মন খারাপের সময় একবাটি দই খেলে দেখবেন মন খারাপ দূর হতে শুরু করেছে। মনের ভেতরে থাকা নানারকম দুঃখ তো দূর হবেই, একইসঙ্গে মস্তিষ্কে বেশ কিছু রাসায়নিকের ক্ষরণের ফলে নিমেষে মন ভালো হয়ে যাবে।
গবেষকরা দেখেছেন, দইয়ে উপস্থিত ল্যাক্টোব্যাসিলাস, সহজ কথায় উপকারী ব্যাকটেরিয়া শরীরে থাকা মাইক্রোবায়োমের চরিত্র বদলে দেয়। ফলে ডিপ্রেশন বা অবসাদ দূর হয়।
অনেকে মনে করেন, রাতে দই খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নয়। সত্যি কি তাই? সাধারণত রাতের বেলা দই খেলে শরীরের তেমন কোনো ক্ষতি হয় না। যাদের একটুতেই ঠাণ্ডা লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাদের সন্ধ্যার পর দই না খাওয়াই ভালো। কারণ দই খেলে শরীরে মিউকাস জমতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই সর্দি-কাশির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। কিন্তু রাতে দই খেলে শরীরের খুব বেশি ক্ষতি হয়ে যাবে এমনটা ভাবা ঠিক নয়।
দিনের বেলা শুধু দই খাওয়া যেতেই পারে, কিন্তু যদি রাতে দই খাওয়ার ইচ্ছে হয়, তবে দইয়ের সঙ্গে অল্প চিনি বা গোলমরিচ মিশিয়ে তারপর খেতে হবে। এতে হজম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হবে। ফলে গ্যাস্ট্রিকের ভয় কমবে।
Comments
Post a Comment